আলঝাইমার বয়ষ্কদের মধ্যে অতি সাধারণ একটি রোগ। এটি প্রতি বছর বিশ্বের প্রায় ২ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করে। ৬৫ বছরের বেশি বয়সী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জন এবং ৮৫ বছরের বেশি বয়সীদের প্রায় এক তৃতীয়াংশ এই রোগে আক্রান্ত।
রাশা সাউন্ড থেরাপি: বিশেষ সাউন্ড ফ্রিকোয়েন্সির মাধ্যমে মস্তিষ্কের তরঙ্গ উদ্দীপিত করে। এটি স্মৃতিশক্তি ও ভাষাজনিত দক্ষতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপ ও উদ্বেগ হ্রাসে সহায়তা করে।
ওজোন থেরাপি: মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ ও অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি করে। অ্যামাইলয়েড প্লাক কমায়, নিউরনকে সুরক্ষা দেয় এবং প্রদাহ হ্রাস করে।
হাইপারবারিক অক্সিজেন থেরাপি: চাপযুক্ত বিশুদ্ধ অক্সিজেন মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে দিয়ে কগনিটিভ ফাংশন উন্নত করে এবং অক্সিডেটিভ ক্ষতি কমায়।
জেনোজেনিক থেরাপি: প্রাণীদেহ থেকে নেওয়া সক্রিয় কোষ ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্রেইন সেল প্রতিস্থাপন বা পুনর্জন্মে সহায়তা করে।
কোষ-ভিত্তিক থেরাপি: স্টেম সেলের মাধ্যমে মস্তিষ্কের কোষ পুনরুদ্ধার করে এবং নতুন নিউরন তৈরিতে সহায়তা করে—ফলে মানসিক স্বচ্ছতা ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
স্মৃতিশক্তি এবং মানসিক স্বচ্ছতা দৃঢ় করে
মনোযোগ, আবেগ নিয়ন্ত্রণ ও জীবনের গুণগত মান উন্নয়ন
মস্তিষ্কের সুস্থ কোষকে আরও অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা
প্রদাহ কমায় এবং মস্তিষ্ক থেকে বিষাক্ত পদার্থ পরিষ্কার করে
সেলুলার এনার্জি ও কগনিটিভ ফাংশন উন্নয়ন
রিলাক্সেশন ও মানসিক ভারসাম্য বৃদ্ধি