হাঁটুর চারপাশে ফোলা ও জড়তা
লালচে ভাব ও উষ্ণতা অনুভব
হাঁটুর দুর্বলতা বা অস্থিরতা
চটচট বা ক্রাঞ্চিং শব্দ চলাফেরার সময়
হাঁটু সম্পূর্ণ সোজা করতে না পারা
হোল বডি হাইপারথারমিয়া- শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, প্রদাহ কমায় এবং হাঁটুর সচলতা বাড়ায়।
পিআরপি (প্লেটলেট রিচ প্লাজমা)- নিজের রক্ত থেকে নেয়া ঘন প্লেটিলেট ইনজেক্ট করে টিস্যু দ্রুত পুনরুদ্ধার ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
জেনোজেনিক থেরাপি- প্রাণিজ উৎসের জৈব উপাদান প্রয়োগ করে হাঁটুর ক্ষতিগ্রস্ত অংশে নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে।
সেল বেইজড থেরাপি- রিজেনারেটিভ সেল ইনজেক্ট করে হাঁটুর ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু পুনর্গঠন করে এবং দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ রাখে।
লাইফস্টাইল মডিফিকেশন- সুষম ডায়েট, ব্যায়াম ও ওজন নিয়ন্ত্রণে ব্যাক্তিগত নির্দেশনা দেওয়া হয়, যা হাঁটুর স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়ক।
হাঁটুর অপারেশন এড়াতে বা বিলম্বিত করতে সাহায্য করে
হাঁটুর নড়াচড়া ও নমনীয়তা পুনরুদ্ধার করে
শরীরের নিজস্ব নিরাময় প্রক্রিয়া সক্রিয় করে
দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই ব্যথামুক্তি নিশ্চিত করে
কম ঝুঁকি ও কম বিশ্রামকাল সহ মিনিমালি ইনভেসিভ পদ্ধতি