চিকিৎসা না করা হলে ওপেন পোরসগুলো আরও দৃশ্যমান হতে পারে, যার ফলে ত্বক অসম, ব্রণ, ব্ল্যাকহেডসে ভরে যেতে পারে এবং অকাল বার্ধক্য দেখা দিতে পারে। এই প্রভাবগুলি কমাতে ত্বকের ভালো চিকিৎসা গুরুত্বপূর্ণ।
মাইক্রোনিডলিং (Microneedling): প্রাকৃতিক কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বক টানটান করে এবং ওপেন পোরসের দৃশ্যমানতা কমায়।
কার্বন লেজার ফেসিয়াল (Carbon Laser Facial): কার্বনের একটি স্তর এবং লেজার শক্তি ব্যবহার করে গভীরভাবে এক্সফোলিয়েট করে, পোরস ছোট করে এবং ত্বকের টেক্সচার উন্নত করে।
ডার্মাল ইনফিউশন (Dermal Infusion): একসাথে এক্সফোলিয়েট, এক্সট্রাক্ট এবং সিরাম ইনফিউশনের মাধ্যমে ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে ও পোরসের আকার কমায়।
হাইড্রাফেসিয়াল (Hydrafacial): ত্বক পরিষ্কার, এক্সফোলিয়েট এবং হাইড্রেট করে, পোরসের আকার কমিয়ে উজ্জ্বল ও সতেজ লুক দেয়।
মাইক্রোনিডলিং উইথ রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি (Microneedling with Radio Frequency - MNRF): মাইক্রোনিডলিং ও রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির সমন্বয়ে আরও গভীরে কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে পোরস, ব্রণ দাগ, বলিরেখা এবং ত্বকের গুণগত মান উন্নত করে।
ত্বকের চারপাশের পোরস টাইট করে দৃশ্যমানতা কমায়
ত্বকের প্রাকৃতিক নিরাময় প্রক্রিয়া সক্রিয় করে
কোলাজেন ও ইলাস্টিন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে আরও দৃঢ় ও টানটান করে
অতিরিক্ত তেল উৎপাদন কমিয়ে ত্বককে করে মসৃণ ও সুষম
দীর্ঘস্থায়ী ও দৃশ্যমান ফলাফল প্রদান করে