অ্যান্টি-এজিং রুটিন শুরু করার জন্য কখনোই খুব তাড়াতাড়ি বা দেরি হয়ে যায় না। ২০ বা ৩০ বয়সে শুরু করলে সেরা ফল পাওয়া যায়, তবে ৪০ বা ৫০ থেকেও শুরু করলে ত্বকের উন্নতি সম্ভব। সঠিক ট্রিটমেন্টে বয়সের প্রভাব কমানো এবং ত্বককে তরুণ দেখানো সম্ভব।
বোটক্স (Botox): মুখের পেশি শিথিল করে কুঁচকানো রেখা ও বলিরেখা (যেমন ক্রো’স ফিট ও ফ্রাউন লাইন) মুছে ফেলে।
ফিলার (Fillers): হারানো ভলিউম ফিরিয়ে এনে ত্বককে পুষ্ট ও তরতাজা করে তোলে, গভীর রেখাগুলো মসৃণ করে।
থ্রেড লিফট (Threads): ত্বকের ঝুলে যাওয়া অংশ টানটান করে এবং প্রাকৃতিক কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়।
পিআরপি থেরাপি (PRP): শরীরের নিজস্ব প্লাটিলেট দিয়ে ত্বকের টেক্সচার, টোন ও ইলাস্টিসিটি উন্নত করে।
স্টেম সেল থেরাপি (Stem Cell Therapy): কোলাজেন উৎপাদন ও নতুন কোষ উৎপাদনের মাধ্যমে দীর্ঘস্থায়ী উজ্জ্বলতা ও তারুণ্য ফিরিয়ে আনে।
বলিরেখা ও ভাঁজ কমিয়ে তারুণ্যময় চেহারা ফিরিয়ে আনে
হারানো ভলিউম ও দৃঢ়তা ফিরিয়ে আনে।
ত্বকের টেক্সচার, টোন এবং দীপ্তি উন্নত করে।
নন-সার্জিকাল লিফটিং ও টাইটেনিং পদ্ধতি
প্রাকৃতিক ও দীর্ঘস্থায়ী ফলাফল।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে